1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

হ্যারি পটারের জয়যাত্রা

১৭ জুলাই ২০১১

সর্বশেষ হ্যারি পটার ছবিটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ক্যানাডায় মুক্তির প্রথম দিনে এক দিনের বক্স অফিসের একটি নতুন রেকর্ড করেছে৷ টিকিট বিক্রি হয়েছে ৯২ মিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি৷

https://p.dw.com/p/11wv0
ছবি: dapd

২০০৯ সালে ‘টোয়াইলাইট সাগা'র ৭২ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলারের রেকর্ডটা এ'ভাবেই ভাঙল ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস'এর দ্বিতীয় পর্ব৷ তার কারণ হিসেবে বিশ্লেষকরা এবার তথাকথিত হ্যারি পটার ফেনোমেনন বা হ্যারি পটার আশ্চর্যের বিশ্লেষণ না করে অন্যত্র ব্যাখ্যা খুঁজেছেন: যেমন এই শেষ হ্যারি পটার ছবিটি সমালোচকদের কাছ থেকে প্রশংসাই পেয়েছে৷ এছাড়া এটা হ্যারি পটার সিরিজের শেষ ছবি৷ তাছাড়া এটা প্রথম থ্রি-ডি হ্যারি পটার ফিল্ম৷

Flash-Galerie Reichste Frauen der Welt Author J. K. Rowling
হ্যারি পটারের লেখিকা জে কে রাউলিংছবি: AP

তাই শোনা যাচ্ছে, এই শেষ হ্যারি পটার নাকি সারা বিশ্বে এক বিলিয়ন ডলার কামাতে পারে৷ মনে রাখা দরকার, হ্যারি পটার ইতিমধ্যেই বিশ্বের সফলতম ফিল্ম ফ্রানচাইজ, যা এযাবৎ কামিয়েছে ৬ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি৷ এখন প্রশ্ন ওঠে, পি সি সরকার কিংবা ডেভিড কপারফিল্ডের ম্যাজিকের মতোই, ম্যাজিক তো আর সত্যিই ম্যাজিক নয়৷ তাহলে হ্যারি পটারের নতুন রেকর্ডের রহস্যটা কি? রহস্যটা এই, উত্তর অ্যামেরিকা মহাদেশের ৪,৩০০টি প্রেক্ষাগৃহে বৃহস্পতিবার মাঝরাত যাবৎ দশ হাজারের বেশিবার প্রদর্শিত হয়েছে হ্যারি পটার ছবিটি৷ অর্থাৎ আমাদের এই আধুনিক জগৎ হ্যারি পটারের সৃষ্টি নয়, হ্যারি পটার আমাদের আধুনিক সভ্যতার সৃষ্টি৷

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: সুপ্রিয় বন্দোপাধ্যায়