1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

হরতালে বড় কোন অঘটন ঘটেনি

২২ সেপ্টেম্বর ২০১১

বিএনপি-জামাতের ডাকে পালিত হরতালে যানবাহন চলাচল ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে কম৷ বিএনপি'র অভিযোগ, তাদের নেতা-কর্মীদের রাস্তায় দাঁড়াতে দেয়া হয়নি৷ আওয়ামী লীগ বলেছে, জনগণ এই হরতালের সঙ্গে নেই৷

https://p.dw.com/p/12eal
হরতালের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না বাংলাদেশ (ফাইল চিত্র)ছবি: AP

সকাল ৬টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই হরতালে পুলিশ ছিল সক্রিয়৷ বিএনপির নেতা-কর্মীরা রাজধানীর যেখানেই মিছিল পিকেটিং করতে গেছেন সেখানেই পুলিশি বাধার মুখে পড়েছেন৷ জামায়াত নেতা-কর্মীরাও তেমন সুবিধা করতে পারেননি৷

আর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ছিল বরাবরের মত অবরুদ্ধ৷ পুলিশ বিএনপির কার্যালয়ে কোন নেতা-কর্মীকে ঢুকতে দেয়নি৷ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবী করেছেন, পুলিশ তাদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ করেছে৷

Mirza Fakhrul Islam Alamgir
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরছবি: DW

তবে পুলিশের উপ কমিশনার মেহেদী হাসান জানান, জোর করে হরতাল পালনে তারা বাধা দিয়েছেন৷ এদিকে হরতালের বিরুদ্ধে ঢাকায় মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা৷

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, তেল-গ্যাসের কথা মুখে বলা হলেও এই হরতাল যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য করা হয়েছে৷  এটি খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত হরতাল৷

হরতালে রাজধানীতে যানবাহন চলাচল ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে কম৷ দূরপাল্লার বাস-মিনিবাস না চললেও ট্রেন চলেছে৷ সরকারি অফিস আদালত খোলা থাকলেও কাজকর্ম হয়েছে কম৷ প্রধান সড়কের দোকানপাট খোলেনি৷

অন্যদিকে যশোরে বিএনপির মিছিলে বোমা হামলার প্রতিবাদে সেখানে শনিবার আধাবেলার হরতাল ডাকা হয়েছে৷ ওইদিন সারাদেশে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক

 

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য