1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

কেটি মেলুয়া

১২ এপ্রিল ২০১২

সমকালীন পপ সংগীতাঙ্গনে নবীন জনপ্রিয় তারকাদের অন্যতম কেটি মেলুয়া৷ জর্জিয়-ব্রিটিশ এই সংগীত তারকা প্রায় এক দশক সময় ধরে তাঁর সংগীত জীবনে পেয়ে আসছেন সাফল্য, খ্যাতি এবং স্বীকৃতি৷

https://p.dw.com/p/14bqE

২০০৩ সালে প্রথম অ্যালবাম ‘কল অফ দ্য সার্চ'-এর মধ্য দিয়ে পপ সংগীত অঙ্গনে, গীতিকার, সুরকার ও গায়িকা কেটি মেলুয়া'র আত্মপ্রকাশ৷ ইংল্যান্ড সহ বিশ্বের বহু দেশে হিট গানের তালিকায় প্রথম দিকে স্থান অধিকার করে এই অ্যালবাম৷

তাঁর পরবর্তি অ্যালবাম ‘পিস বাই পিস' এবং ‘পিকচার্স'-এর মধ্য দিয়ে, বিশ্ব পপ সংগীতাঙ্গনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন কেটি৷ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে একের পর এক কনসার্টের মধ্য দিয়ে জয় করেন অসংখ্য সংগীত অনুরাগীর হৃদয়৷

Katie Melua auf Live Earth
শিল্পী কেটি মেলুয়াছবি: AP

কেটি মেলুয়া‘র জন্ম ১৯৮৪ সালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের জর্জিয়ায়৷ বাবা ছিলেন ডাক্তার৷ ১৯৯৩ সালে বাবার পেশার সুবাদেই কেটি চলে আসেন উত্তর আয়ারল্যান্ডের বেলফাস্ট শহরে৷ ১৯৯৭ সালে মেলুয়া পরিবার থিতু হয় লন্ডনে এবং ২০০৫ সালে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব লাভ করে৷ সেখানেই কেটি ‘ব্রিট পারফর্মিং আর্টস অ্যান্ড টেকনলজি স্কুল'-এ সংগীত শিক্ষা লাভ করেন৷ আর ঐ সময় থেকেই শুরু হয় তাঁর সংগীত রচনার চর্চা এবং পরিচয় হয় ভবিষ্যৎ ম্যানেজার ও প্রযোজক মাইক ব্যাট'এর সঙ্গে৷ ১৫ বছর বয়সে ব্রিটিশ টেলিভিশন আই টিভির ‘নবাগত সংগীত শিল্পী প্রতিযোগিতা' জয়ের মধ্য দিয়ে পরিচিতি লাভ করেন কেটি৷ ১৯ বছর বয়েসে প্রকাশ পায় তাঁর প্রথম অ্যালবাম৷

কেটি মেলুয়া তাঁর কাব্যিক-কোমল সুরেলা কণ্ঠে ব্লুজ, জ্যাজ ও লোকসংগীতের ছোয়ায় এক নতুন স্বাদের পপ সংগীত উপহার দিয়েছেন অসংখ্য অনুরাগীদের৷ ২০১০ সালে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন কেটি৷ অবশ্য বেশ কিছু সময় বিরতির পর, গত বছর তিনি আবারো ফিরে আসেন মঞ্চে৷ আর এ বছরের মার্চ মাসে বের হয়েছে কেটি মেলুয়া'র পঞ্চম সফল অ্যালবাম ‘সিকরেট সিম্ফনি'৷

প্রতিবেদন: মারুফ আহমদ

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য