‘যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালে তদন্ত কর্মকর্তা ও প্রসিকিউটরের অভাব’
২৮ ডিসেম্বর ২০১০তা না হলে সুষ্ঠুভাবে বিচারকাজ পরিচালনা সম্ভব হবে না বলে তিনি আশংকা প্রকাশ করেছেন৷ আর তার পরিণতি হবে ভয়াবহ৷
যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন যাদেরকে সমস্যাগুলো জানানো হয় তারা কোনো পদক্ষেপ নেন না৷ তিনি বলেন যুদ্ধাপরাধের বিরুদ্ধে সাক্ষীদের নিরাপত্তা সরকারকেই দিতে হবে৷ তবে সাধারণ মানুষকেও তাদের দিকে খেয়াল রাখতে হবে৷
আলোচনা সভায় যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতির কথা তুলে ধরেন বক্তারা৷ শাহরিয়ার কবির বলেন, সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর পরস্পর বিরোধী বক্তব্য ট্রাইবুনালের কাজকে বিঘ্নিত করছে৷ তিনি মন্ত্রীদের ট্রাইবুনালের বিচারাধীন বিষয় নিয়ে কথা না বলার অনুরোধ জানান৷
ট্রাইবুনাল গঠন হওয়ার পর এখন পর্যন্ত নিজামী, মুজাহিদ এবং সাকা চৌধুরীসহ ৬ জনকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে৷ তবে কারোর বিরুদ্ধেই তদন্ত শেষ হয়নি৷ পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শেষ হলে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ এবং চার্জশিট দাখিল করা হবে৷ তারপর শুরু হবে বিচার৷
প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা
সম্পাদনা: জাহিদুল হক