1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ব্রেক্সিট আলোচনা আজ শুরু হয়েছে

১৯ জুন ২০১৭

ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আজ দু'পক্ষের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে৷ ব্রিটেনের পক্ষে ব্রেক্সিট মন্ত্রী ডেভিড ডেভিস আর ইইউ'র পক্ষে ব্রেক্সিট বিষয়ক প্রধান আলোচক মিশেল বার্নিয়ে অংশ নিচ্ছেন৷

https://p.dw.com/p/2eucr
Dokumentarfilm Ein Brexit und drei Millionen Sorgen
ছবি: WDR/dpa/Yui Mok

ব্রাসেলস সময় সকাল ১১টায় দু'জনের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে৷ তারপর তাঁরা একসঙ্গে দুপুরের খাবার খাবেন৷ স্থানীয় সময় বিকাল সাড়ে ছয়টায় তাঁদের একসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন করার কথা৷

দু'জনের মধ্যে আজকের আলোচনায় আগামী মাসগুলোতে কোন সময়ের মধ্যে কোন বিষয়ে কথাবার্তা শেষ করতে হবে, তার একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা হতে পারে৷ বড় ও বিতর্কিত বিষয়গুলো আজকের আলোচনায় না-ও উঠতে পারে৷ এছাড়া মূল তিনটি বিষয়ে আলোচনার জন্য ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ’ তৈরি করা হবে বলে জানা গেছে৷ বিষয় তিনটি হচ্ছে, ব্রেক্সিট পরবর্তী ব্রিটেনে বসবাসকারী প্রায় ৩০ লক্ষ ইইউ নাগরিক এবং ইইউতে বসবাসকারী প্রায় ১০ লক্ষ ব্রিটিশ নাগরিকের অবস্থা, ব্রিটেনের ডিভোর্স বিল (ব্রাসেলসের হিসাবে তা প্রায় ১০০ বিলিয়ন ইউরো হতে পারে) এবং ইইউ সদস্য আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে নর্দান আয়ারল্যান্ডের সীমান্তের ভবিষ্যৎ৷

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে'র সরকার ‘হার্ড ব্রেক্সিট' এর জন্য একটি কৌশল তৈরি করেছে৷ এর আওতায়, ইইউ থেকে ব্রিটেনে যাওয়া অভিবাসীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে ব্রিটিশ সরকার ইইউ'র পাশাপাশি ইউরোপের একক বাজার সুবিধা ও কাস্টমস ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে৷ কিন্তু ৮ জুনের নির্বাচনে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোর পর মে'র সরকারের ব্রেক্সিট বিষয়ক এই কৌশল সমালোচনার মুখে পড়েছে৷ ইইউ'র সঙ্গে কোনো চুক্তি ছাড়াই ব্রিটেনের বেরিয়ে আসার হুমকি দিয়েও সমালোচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মে৷

ইইউ'র প্রধান আলোচক মিশেল বার্নিয়ে বলেছেন, আগামী বছরের অক্টোবরের মধ্যে দুই পক্ষের মাঝে একটি চুক্তি হতে হবে, যেন ইউরোপিয়ান সরকারগুলো ও ব্রিটিশ সংসদ ব্রেক্সিটের জন্য নির্ধারিত যে সময় সেই মার্চ, ২০১৯-এর মধ্যে তা অনুমোদন করতে পারে৷

জেডএইচ/এসিবি (এএফপি, ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য