1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বার্লিনে ফিলিস্তিনপন্থি সমাবেশ ভেঙে দিলো পুলিশ

১৬ অক্টোবর ২০২৩

জার্মানিতে সপ্তাহান্তে ফিলিস্তিনপন্থিদের প্রচুর সমাবেশ হয়েছে। কিন্তু বার্লিনে একটি সমাবেশ পুলিশ ভেঙে দেয়।

https://p.dw.com/p/4XZIw
বার্লিনে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ।
পুলিশ বলেছে, সমাবেশের অনুমতি আগে দেয়া হয়নি। আয়োজকরা নামবদলে তা করতে চায়। ছবি: Michael Kuenne/PRESSCOV/ZUMA/picture alliance

জার্মানিতে কিছু বিক্ষোভ সমাবেশের অনুমতি দেয়া হয়েছিল। আবার কিছু নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। বার্লিনের সিটি সেন্টারে জমায়েত করেছিলেন বেশ কিছু মানুষ। তারা ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন।

বার্লিন পুলিশ জানিয়ে দেয়, তারা এই বিক্ষোভ দেখাতে পারবেন না। কারণ, ইতিমধ্যে এই বিক্ষোভ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। আয়োজকরা নামবদল করে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। তাই তার অনুমতি দেয়া যাচ্ছে না।

পরে পুলিশ আরো জানায় যে, ''প্রচুর মানুষ ফিলিস্তিনি পতাকা ও প্রতীক নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন। আয়োজকদের সঙ্গে যখন কথা হয়েছিল, তখন তারা যা বলেছিলেন, তার সঙ্গে এই প্রতিবাদের চেহারা মেলেনি। তাই এই ইভেন্ট আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়ার আগেই তা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। মানুষকে চলে যেতে বলা হয়। প্রথমে তারা যেতে চায়নি। পরে তাদের শান্ত করা হয়।''

বার্লিনে পুলিশ জানিয়ে দেয়, এই সমাবেশ করা যাবে না।
বার্লিনে পুলিশ জানিয়ে দেয়, এই সমাবেশ করা যাবে না। ছবি: Christian Mang/Reuters

সংবাদসংস্থা এএফপি-কে পুলিশের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ''প্রায় এক হাজার বিক্ষোভকারী জমায়েত হয়েছিলেন। কিছু ক্ষেত্রে পুলিশকে বলপ্রয়োগ করতে হয়েছে।''

ফ্র্যাংকফুর্টে নিষিদ্ধ, ডুসেলডর্ফে অনুমতি

গত শনিবার ফ্র্যাংকফুর্টে স্থানীয় আদালত ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভের অনুমতি দেয়নি। বিক্ষোভকারীরা আসার পর তাদের চলে যেতে বলা হয়।

কোলোনে আবার স্থানীয় কোর্ট এই বিক্ষোভে অনুমতি দেয়। পুলিশ আগে এই অনুমতি দেয়নি। তাদের যুক্তি ছিল, ইসরায়েলিদের একটি বিক্ষোভের কাছে এই বিক্ষোভ দেখানোর অনুমতি দিলে সমস্য়া হতে পারে। তবে ফিলিস্তিনপন্থিদের বিক্ষোভে ২৫০ জন ও ইসরায়েলপন্থিদের বিক্ষোভে ৩৫০ জন ছিলেন।

ডুসেলডর্ফে ফিলিস্তিনপন্থিদের বিক্ষোভের অনুমতি দেয়া হয়েছিল। সেখানে সাতশ জন উপস্থিত ছিলেন।

জিএইচ/এসজি(ডিপিএ, এপি, এএফপি)