1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বাইডেন-মোদীর টেলিফোন আলাপে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

২৭ আগস্ট ২০২৪

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্প্রতি পোল্যান্ড ও ইউক্রেন সফর করেন৷ এই বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে সোমবার টেলিফোনে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন৷ আলোচনায় এসেছিল বাংলাদেশ প্রসঙ্গও৷

https://p.dw.com/p/4jxjb
হোয়াইট হাউজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী
জো বাইডেনরে সঙ্গে ফোনালাপে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীছবি: Kevin Lamarque/REUTETS

টেলিফোন আলাপ নিয়ে পরে টুইট করেন মোদী৷ সেখানে তিনি বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বাইডেনের সঙ্গে কথা বলার বিষয়টি উল্লেখ করেন৷ ‘‘আমরা বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছি এবং দ্রুত স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার উপর জোর দিয়েছি, এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের, বিশেষ করে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছি৷''

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে, বাইডেন মোদীকে ফোন করেছিলেন৷ এই সময় দুই নেতা বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেন৷ তারা আইন-শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘু, বিশেষত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন বলে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে৷

বাইডেন ও মোদীর ফোনালাপ নিয়ে হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে একটি বিবৃতি প্রকাশিত হয়েছে৷ সেখানে বাংলাদেশের প্রসঙ্গটি উল্লেখ করা হয়নি৷ হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পোল্যান্ড ও ইউক্রেন সফর করায় এবং ইউক্রেনের সমর্থনে শান্তি ও মানবিক সমর্থনের বার্তা দেওয়ায় মোদীর প্রশংসা করেন বাইডেন৷ জাতিসংঘের চার্টারের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক আইন মেনে সংঘাতের একটি শান্তিপূর্ণ সমাধানের প্রতি তাদের সমর্থনের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেন দুই নেতা৷ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি ও উন্নতির লক্ষ্যে কোয়াডের মতো আঞ্চলিক গ্রুপে একসঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ারও অঙ্গীকার করেন দুই নেতা৷

সম্প্রতি মস্কো সফরে গিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুটিনের সঙ্গে কোলাকুলি করে ইউক্রেনীয়দের ক্ষুব্ধ করে তুলেছিলেন মোদী৷ এই অবস্থায় শুক্রবার কিয়েভ সফর করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী৷ প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে মোদী বলেন, ‘‘কোনো সমস্যারই যুদ্ধক্ষেত্রে সমাধান হওয়া উচিত নয়৷''

জেডএইচ/এসিবি (এএফপি)