1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মানিতে বন্যাদুর্গত এলাকায় শলৎস

১ জানুয়ারি ২০২৪

লোয়ার স্যাক্সনির বন্যাদুর্গত এলাকা ঘুরে দেখলেন জার্মানির চ্যান্সেলর শলৎস। বললেন, এক হয়ে বন্য়ার মোকাবিলা করতে হবে।

https://p.dw.com/p/4al06
২০২৩-এর শেষদিনে লোয়ার স্যাক্সনিতে বন্য়াদুর্গত এলাকা দেখার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে বলছেন শলৎস।
বন্য়াদুর্গত এলাকা পরিদর্শন করছেন জার্মান চ্যান্সেলর শলৎস। ছবি: Alexander Koerner/Getty Images

জার্মানিজুড়ে প্রবল বৃষ্টির ফলে নদীগুলির জলস্তর বাড়ছে। লোয়ার স্যাক্সনির অনেক জায়গায় বন্যার জল ঢুকে পড়েছে। জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হাজার হাজার কর্মী পরিস্থিতি সামলাবার চেষ্টা করছেন।

এই অবস্থায় জার্মানির বন্যাদুর্গত বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করলেন চ্যান্সেলর শলৎস। ২০২৩-এর শেষদিনে এবং নতুন বছরের ঠিক আগে তিনি ঘুরলেন বন্যাক্রান্ত এলাকায়। মানুষকে বললেন, ''আবহাওয়া ও প্রকৃতি আমাদের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে। এখন স আমাদের এক হয়ে তার মোকাবিলা করতে হবে। এটাই এখন সবচেয়ে জরুরি কাজ।''

তিনি বলেছেন, ''বিভিন্ন সংস্থা বন্য়ার বিরুদ্ধে লড়াই করছে। পুলিশ, দমকল, সশস্ত্র বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবীরাও তাতে সামিল হয়েছেন।''

শলৎস উত্তর লোয়ার স্যাক্সনির বন্যাদুর্গত এলাকা ঘুরে দেখার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।

বন্যার অবস্থা

গত কয়েকদিন ধরে জার্মানির বিবিন্ন অ়ঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হচ্ছে। লোয়ার স্যাক্সনি, নর্থ রাইন-ওয়েস্টলিয়ায় প্রচুর মানুষ বন্য়াক্রান্ত।

নদীর জল এখন একটু কমলেও কর্তৃপক্ষের আশঙ্কা, বৃষ্টি ও বন্যার ফলে বাঁধের মাটি নরম হয়ে গেছে। ফলে অনেক জায়গায় বাঁধ বা নদীর পাড় ভেঙে যেতে পারে।

সরকারি কর্মকর্তাদের পরামর্শ

সরকরি কর্মকর্তারা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন, মানুষ যেন বন্য়া-পর্যটনে না যান। 'তাতে জরুরি ভিত্তিতে হাতে নেয়া কাজ ব্যহত হবে।

সরকারি কর্মকর্তারা বলেছেন, হ্য়ানোভারের কাছের শহরে ফ্লাড ট্যুরিজমের সংখ্য়া বেড়ে যাওয়ায় জরুরি পরিষেবার কাজ ব্যহত হচ্ছে। তাই অত্যন্ত জরুরি কারণ না থাকলে বাড়ির বাইরে যাওয়া বা ওই শহরে ভিড় না জমাবার জন্য অনুরোধ করেছে প্রশাসন।

জিএইচ/এসজি(এএফপি, ডিপিএ)