ছত্তিশগড়ে সেপটিক ট্যাংক থেকে সাংবাদিকের দেহ উদ্ধার
৬ জানুয়ারি ২০২৫গত ১ জানুয়ারি থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। তারপর তার দেহ সেপটিক ট্যাংক থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ বলেছে, তার দেহে প্রচুর আঘাতের চিহ্ন আছে।গত শুক্রবার বিজাপুরের একটি সড়ক নির্মাণ সংস্থার কন্ট্রাক্টরের অফিস চত্বর থেকে তার দেহ উদ্ধার করা হয়।
চন্দ্রাকর বস্তারে তার জনপরিয় ইউটিউব চ্যানেল 'বস্তার জংশন'-দুর্নীতি ও মাওবাদীদের নিয়ে প্রচুর খবর করতেন।
চন্দ্রাকরের মৃত্যুর পর প্রতিবাদ
ছত্তিশগড়ের উপ-মুখ্যমন্ত্রী বিজয় শর্মা জানিয়েছেন, মুকেশের মৃত্যু নিয়ে তদন্ত করার জন্য স্পেশ্যাল ইনভেস্টিগেশন টিম(সিট) বানানো হয়েছে।
তিনজনকে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে ওই সড়ক নির্মাণ সংস্থার মালিক ফেরার। মুকেশের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের যোগ নিয়েও জল্পনা রয়েছে। তবে স্থানীয় মিডিয়ার রিপোর্ট, কংগ্রেস ও বিজেপি জানিয়েছে, তাদের সঙ্গে ওই সাংবাদিকের কোনো যোগ ছিল না।
হিন্দুস্তান টাইমসের রিপোর্ট জানাচ্ছে, স্থানীয় সাংবাদিকরা দোষীর কড়া শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন।
ভারতের প্রেস কাউন্সিল ছত্তিশগড়ের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই জানিয়েছেন, এটা হৃদয়বিদারক ঘটনা। তিনি বলেছেন, দোষীদের খুঁজে বের করে কঠোরতম শাস্তি দেয়া হবে।
রিপেোর্টার্স উইদাউট বর্ডার-এর ওয়ার্ল্ড প্রেস ইনডেক্স অনুসারে গতবছর সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে ভারত ১৫৯তম স্থানে ছিল।
জিএইচ/এসজি(এএফপি, এলইউএসএ)