1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বিহার নির্বাচনে বিজেপির ভরাডুবি

৯ নভেম্বর ২০১৫

ভারতের বিহার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে ভরাডুবির কারণে ঘরে-বাইরে প্রবল চাপের মুখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিজেপি দল৷ রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রশ্নের বাইরেও দেশের আদর্শগত ভবিষ্যতের বিষয়টিও বার বার উঠে আসছে৷

https://p.dw.com/p/1H2Ir
বিহারে নির্বাচনী প্রচারে মোদী
ছবি: Getty Images/AFP/M. Sharma

@dwnews - India tolerance row

নির্বাচন মাত্রই হারজিতের প্রশ্ন৷ কিন্তু ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি দল ও তাকে কেন্দ্র করে উগ্র হিন্দুত্ববাদী ‘সংঘ পরিবার' সম্প্রতি অসহিষ্ণুতা, সাম্প্রদায়িক বিভাজনের মতো বিষয়কে বার বার হাতিয়ার করেছে, তা দলীয় রাজনীতির সংঘর্ষের সীমারেখা লঙ্ঘন করেছে বলে অভিযোগ উঠছে৷ ফলে অনেকে বিহারে বিজেপির পরাজয়কে সেই বিভাজনের রাজনীতির পরাজয় হিসেবে দেখছেন৷ প্রজ্ঞা শ্রীবাস্তব কলকাতার ‘দ্য টেলিগ্রাফ' দৈনিকের একটি শ্লেষাত্মক বিশ্লেষণ শেয়ার করেছেন৷

ভারতের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী ও কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরম মনে করেন, মোদীর সামনে দুটি পথ খোলা রয়েছে৷ তিনি আবার পুরো সময়ের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন এবং পুরো সময় তাঁর উন্নয়নের অ্যাজেন্ডার প্রতি মনোযোগ দিতে পারেন৷

বিশাল মেহরা মনে করেন, বিহার নির্বাচনের ফল দেখিয়ে দিচ্ছে যে গরুর মাংস নিষিদ্ধ করার মতো ফালতু বিষয় তাদের মোটেই সাহায্য করে না৷ তাই উন্নয়নের প্রতি মনোযোগ দেওয়া উচিত৷

জনৈক ইমরান খান লিখেছেন, একটি বিষয়ের প্রমাণ হয়ে গেছে৷ গরু শুধু দুধ দেয় – ভোট দেয় না৷

বিজেপির একের পর এক পরাজয়ের প্রেক্ষিতে দলের ‘সুদিন আসছে' স্লোগানকে কটাক্ষ করে মহেশ মূর্তি টুইট করেছেন৷

বিহারে বিজেপির পরাজয় ঘটলে পাকিস্তানে উল্লাস দেখা যাবে ও আতসবাজি পোড়ানো হবে বলে হুঁশিয়ার করে দিয়েছিলেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ৷ ফলাফল জানার পর দুই দেশেই এ বিষয়ে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে৷

সংকলন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য