1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ঐক্যমতের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি বিএনপির

৫ অক্টোবর ২০১১

প্রধান বিরোধী দল বিএনপি জানিয়েছে, সব দলের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন কমিশনের পুনর্গঠন করা উচিত৷ আর শাসক দল আওয়ামী লীগের শরিকরাও মনে করেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনারদের নিয়োগে সবার মতামত নেয়া প্রয়োজন৷

https://p.dw.com/p/12lxD
Crop: Three Election Commissioners Group photo of Three Election Commissioners in Bangladesh.
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ফেব্রুয়ারিতে৷ছবি: DW/Samir Kumar Dey

সরকার বলছে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করা হবে৷ বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ফেব্রুয়ারিতে৷ আর এরপর থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ কমিশনের সদস্য সংখ্যা হবে পাঁচজন৷ নতুন যাঁরা নিয়োগ পাবেন, তাঁদের অধীনেই আগামী জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা৷ প্রধান বিরোধী দল বিএনপি'র স্থায়ী কমিটির সদস্য এমকে আনোয়ার ঢাকায় আজ এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, সরকার নিজের খেয়াল খুশি মত নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করলে চলবে না৷ সব দলের সঙ্গে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে, অর্থাৎ ঐক্যমতের ভিত্তিতে তা করতে হবে৷

মহাজোট সরকারের অন্যতম শরিক জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, আগামী নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকবে না৷ নির্বাচন হবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে৷ তাই সরকারের উচিত হবে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ দেয়া৷ নয়তো পরিস্থিতি নেতিবাচক হতে পারে৷ মহাজোটের আরেক শরিক জাসদের হাসানুল হক ইনু বলেন, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনে বিরোধী দলেরও মতামত নেয়া উচিত৷ আর ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন বলেন, সরকার আলোচনা না করে কমিশনে কাউকে নিয়োগ দিলে হয়তো সবাইকে তা মেনে নিতে হবে৷ কিন্তু তা শুভ হবেনা৷

জানা গেছে, সরকার এই কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই নতুন দু'জন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে পাঁচজনের কোটা পূরণ করতে পারে৷ পরে মেয়াদ শেষ হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং দু'জন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করা হবে৷ আর তার জন্য সার্চ কমিটি গঠনের কথাও বলা হয়েছে বলে প্রকাশ৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান