হোটেল ছেড়ে মামাতো বোনের বিয়েতে শফিউল
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১বঙ্গবন্ধুর খুনি রয়ে গেছে অশান্ত লিবিয়াতেই
বঙ্গবন্ধুর খুনি লেফটেন্যান্ট কর্নেল (বরখাস্ত) খন্দকার আবদুর রশীদ বর্তমানে লিবিয়ায় গাদ্দাফি বিরোধীদের নিয়ন্ত্রিত বেনগাজিতে আছেন৷ তাঁর গতিবিধির ওপর অনেক দিন থেকেই নজর রাখছে বাংলাদেশ সরকার৷ লিবিয়ায় বর্তমান সংকট কেটে গেলে তাঁকে ফেরত আনার উদ্যোগ নেওয়া হবে৷ বিদেশে পলাতক বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে এমন একটি সূত্র গতকাল শনিবার কালের কণ্ঠকে এ খবর নিশ্চিত করে৷ উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলহত্যার পরদিন নূর চৌধুরীসহ বঙ্গবন্ধুর অন্য ঘাতকরা বিশেষ বিমানে রেঙ্গুন হয়ে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক চলে যান৷ সেখান থেকে পাকিস্তান সরকারের ব্যবস্থা করা বিশেষ বিমানে তাঁদের লিবিয়ায় পাঠানো হয়৷ লিবীয় নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি তাঁদের আশ্রয় দেন৷ পরে তাঁদের বেশির ভাগই বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনে চাকরি পেয়ে যান৷
সমুদ্রসীমা নির্ধারণে জাতিসংঘে আবেদনঃ হাসিনা
সমুদ্রসীমা নির্ধারণে বাংলাদেশ জাতিসংঘে আবেদন করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷ একইসঙ্গে সোমালিয়ায় আটক ২৬ বাংলাদেশি নাবিক এবং জাহাজ জাহান মনি ফিরিয়ে আনতে সরকার সর্বাত্মক চেষ্টা করছে বলেও তিনি জানান৷ শনিবার চট্টগ্রামে দেশের প্রথম মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি 'শেখ মুজিব মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের' ভিত্তিফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন৷ দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে বরগুনা ও পটুয়াখালীর মাঝামাঝি এলাকায় নতুন একটি সমুদ্রবন্দর নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী৷ বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিতর্ক এখনো শেষ হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই এ সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে৷ ইতিমধ্যে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে৷ সমুদ্রসীমার ন্যায্য হিস্যা বুঝে নিতে জাতিসংঘে আবেদন করা হয়েছে৷ তবে ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে অতীতে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা এর উন্নয়নে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি' বলে বিগত চারদলীয় জোট সরকারের কঠোর সমালোচনা করেন শেখ হাসিনা৷
পেসার শফিউল গেলেন মামাতো বোনের বিয়েতে
আয়ারল্যান্ডকে বধ করার অন্যতম নায়ক তামিম ইকবাল সকাল সকাল হোটেল ছেড়েছেন গাড়িতে চড়ে, আব্দুর রজ্জাক ছুটির দিনে মানে গতকাল সকাল সকাল হোটেল ছেড়ে বেরোনোর সময় হাজির থাকা সাংবাদিকদের বলছেন, মানুষের সমর্থন আর ভালোবাসা পেয়ে তাঁরা কৃতজ্ঞ৷ শফিউল ‘পার্সোনাল' কাজে হোটেল ছেড়ে জিনস টি-শার্ট পরে বেরিয়ে পড়েছেন৷ হোটেলের ঠিক বাইরে গাড়ি নিয়ে অপেক্ষমান শফিউলের মামাতো ভাই৷ সেই গাড়িতে চড়ে আসলে সফল পেসার সফিউল চলে গেলেন মামাতো বোনের বিয়েতে৷ তার আগে কেনাকাটা আছে, ব্যস্ততাও কম নেই৷ তবে সবার আগে সকালবেলায় নিয়মমত ফিটনেস ট্রেনিংটা করতে হয়েছে জাতীয় দলের সব খেলোয়াড়কেই৷ কালের কন্ঠ ছাড়াও বেশ কয়েকটি পত্রিকা খেলোয়াড়দের পিছু ছাড়েনি তাঁদের ব্যক্তিগত ছুটির দিনেও৷ স্বাভাবিক৷ গোটা দেশও সে সব জানতে চায়৷ কারণ, আয়ারল্যান্ডকে হারানোর পর দেশের খেলোয়াড়রা এখন প্রত্যেকে একেকজন জাতীয় নায়ক৷
গ্রন্থনা: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়
সম্পাদনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী