1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

স্টুটগার্টে মুখোমুখি হচ্ছে জার্মানি-ব্রাজিল

৯ আগস্ট ২০১১

বুধবার স্টুটগার্টের মার্সেডিজ বেঞ্জ এ্যারেনাতে মুখোমুখি হচ্ছে বার্জিল এবং জার্মানি৷ এর আগে ২০০৫ সালে শেষবারের মতো দুটি দেশ মুখোমুখি হয়েছিল৷ সেই খেলায় ব্রাজিল স্বাগতিক জার্মানিকে হারিয়েছিল ৩-২ গোলে৷

https://p.dw.com/p/12DVH
Germany's Samed Yesil, left, gesture to Brazil's Wallece during the third place FIFA U-17 World Cup Mexico 2011 soccer match in Mexico City, Sunday, July 10, 2011. Germany won 4-3. (Foto:Christian Palma/AP/dapd)
ছবি: dapd

১৯৯৩ সালে অর্থাৎ ১৮ বছর আগে জার্মানি ব্রাজিলকে হারিয়েছিল কোলনের একটি ম্যাচে৷ সেই খেলায় ২-১ গোলে জার্মানি জিতেছিল৷ ব্রাজিলের বিপক্ষে এ পর্যন্ত খেলে জার্মানি জিতেছে মাত্র তিন বার ড্র করেছে পাঁচ বার এবং হেরেছে ১২ বার৷

খুব স্বাভাবিকভাবেই বেশ চাপের মুখে রয়েছে জার্মানি৷ তবে আশার কথা হল বুধবারের খেলা শুধুই একটি ফ্রেন্ডলি ম্যাচ৷ খেলা অনুষ্ঠিত হবে স্টুটগার্টের মার্সেডিজ বেঞ্জ এ্যারেনাতে৷ ৫৪ হাজার ৭৬৭ আসনের স্টেডিয়াম এবং প্রতিটি টিকিটই বিক্রি হয়ে গেছে৷

২০১২ সালের ইউরোপীয়ান কাপের জন্য জার্মানি বাছাই পর্বে টিকেছে৷ পোল্যান্ড আর ইউক্রেনে অনুষ্ঠিত হবে ইউরোপীয়ন কাপ৷ জার্মানি শীর্ষে রয়েছে অন্যান্য দেশকে পেছনে ফেলে৷ কিন্তু তারপরেও ব্রাজিলকে বুধবারের ফ্রেন্ডলি ম্যাচে হারাতে বদ্ধপরিকর জার্মানি৷ তাহলে হয়তো জার্মান দলের মধ্যে আত্মবিশ্বাস কিছুটা হলেও ফিরে আসবে৷

জার্মান কোচ ইওয়াখিম লোভ জানিয়েছেন, ‘‘জার্মানি হচ্ছে ফুটবল জগতে অন্যতম সফল একটি দেশ৷ দীর্ঘদিন ধরেই জার্মানি ফুটবল প্রেমীদের আনন্দ এবং বেশ ভাল খেলা উপহার দিয়ে আসছে৷ আর ভাল খেলে বলেই দেশটি তিন বার বিশ্বকাপ জিতেছে৷ টপ ব়্যাংকিং খেলোয়াড় জার্মানির দলে সবচেয়ে বেশি যেটা অন্য কোন দলে দেখা যাবে না৷''

বলা প্রয়োজন, ২০০৮ সালের বিশ্বকাপে জার্মানি তৃতীয় স্থানে নিজেদের আসীন করতে সক্ষম হয়েছে৷

তবে ব্রাজিলও বসে নেই৷ কোচ মানো মেনেসেজ বলেন, ‘‘জার্মানির মাটিতে খেলা হবে এবং জার্মানির বিরুদ্ধে তাই আমরা ভাল খেলার চেষ্টা করবো৷ এটি নিঃসন্দেহে একটি হাই প্রোফাইল ম্যাচ হিসেবে গণ্য হবে৷''

খেলার ফলাফল কী হয়, কে জিতবে আর শেষ হাসিটি কার মুখে থাকবে - তা জানার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে আরো একটি দিন৷

প্রতিবেদন: মারিনা জোয়ারদার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ