1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ

৭ জুন ২০১২

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে ড্রোন হামলা চালায় মার্কিন বাহিনী৷ অনেক নিরীহ মানুষ মারা যায়৷ তবে তাদের সঙ্গে মারা যায় আল-কায়েদার দ্বিতীয় সারির নেতা আল-লিবি৷

https://p.dw.com/p/159OO
FILE - This Nov. 8, 2011 file photo shows a Predator B unmanned aircraft taxis at the Naval Air Station in Corpus Christi, Texas. The White House has no intentions to end CIA drone strikes against militant targets on Pakistani soil, setting the two countries up for diplomatic blows after Pakistani's parliament unanimously approved new guidelines for the country in its troubled relationship with the US, US and Pakistani officials say. (Foto:Eric Gay, File/AP/dapd)
ছবি: dapd

পাকিস্তানে একের পর এক ড্রোন হামলা কি পাকিস্তান-অ্যামেরিকার মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটাচ্ছে?

গত বছরের মে মাসে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে অভিযান চালিয়ে হত্যা করা হয় আল কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেনকে৷ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্ব কতদূর এগিয়ে গেছে?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক বিভাগের প্রধান ড. আকমল হোসেন এ প্রসঙ্গে বললেন, ‘‘আমরা এটাকে এক ধরণের অগ্রগতি হিসেবে দেখতে পারি আবার বলা যেতে পারে যে লড়াইটি এখনো অব্যাহত আছে৷ কিন্তু এই যে লড়াই, এই লড়াই-এর ফলে বলা যেতে পারে যে বিশ্বজুড়ে যেখানে ইসলামি জঙ্গিদের কার্যকলাপ আগে লক্ষ্য করা যেত এখন আর তা আগের মতো নেই৷ কিন্তু যে আফগানিস্তানকে কেন্দ্র করে এই লড়াইয়ের সূত্রপাত হয়েছিল, অর্থাৎ এক সময় আল-কায়েদা যেখানে তার বিশাল প্রভাব সৃষ্টি করেছিল, সেই আফগানিস্তানে দেখা যাচ্ছে যে তালেবানরা এখনো সক্রিয় আছে৷

BM/070612/Interview: Dr. Akmal Hossain - MP3-Mono

তালেবানদের সঙ্গে মার্কিনদের যে আলোচনার সূত্রপাত হয়েছিল খুব সাম্প্রতিককালে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে সেই আলোচনা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে৷ তালেবানরা তাদের শক্তির পরিচয় মাঝেমধ্যেই দিচ্ছে৷ তাই বলা যেতে পারে যে এই লড়াইয়ে অগ্রগতি হচ্ছে কিন্তু তাতে পাশ্চাত্য দেশগুলো যে জয়ী হচ্ছে তা আমি বলবো না৷''

সাক্ষাৎকার: মারিনা জোয়ারদার

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য