রান্নাবান্নার রাজধানী বার্লিন
ডয়চে ভেলের ‘৫০ ধরনের রান্না, একটি শহর’ পর্যায়ে বার্লিনের ৫০টি রেস্টুরেন্টের ৫০টি দেশ থেকে আগত ৫০ জন ‘শেফ’-এর ৫০টি রেসিপি পরিবেশন করা হয়েছে৷
মিশর থেকে ভিয়েতনাম
ইংরেজি-জার্মান দু’টি ভাষায় ছাপা ‘ফিফটি কিচেনস, ওয়ান সিটি’ বইটিতে বার্লিনের রেস্টুরেন্টগুলির বহুজাতিক সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়েছে৷ মিশর থেকে ভিয়েতনাম অবধি নানা দেশের রন্ধনশিল্পীরা তাদের বিচিত্র সব রেসিপির কথা জানিয়েছেন৷
৫০টি দেশ থেকে আসা ৫০ রকমের রান্না
তার মধ্যে দক্ষিণ ভারতীয় রেস্টুরেন্ট ‘চাটনিফাই’-এর ডোসাও আছে৷ প্রত্যেক রেসিপির নীচে যে কিউআর কোড আছে, স্মার্টফোন দিয়ে তা স্ক্যান করলে সরাসরি ডয়চে ভেলের ওয়েবসাইটে পৌঁছে সংশ্লিষ্ট ভিডিওটি দেখা যাবে৷
চেখে দেখতে পারেন
‘দাও বাই মেও’ রেস্টুরেন্টে প্রতিনা ক্রসের রান্না করা থাই কারিই হোক, আর ‘বাস্ক কান্ট্রি’ রেস্টুরেন্টের সুইশ ভিল স্টু-ই হোক, এই সব রেসিপি আর রান্নার ভিডিও দেখলে জিভে জল আসতে বাধ্য৷
আকাশে রান্নাঘর
বার্লিনের ‘স্কাইকিচেন’ রেস্টুরেন্টে মিশেলিনের তারকা পাওয়া শেফ আলেক্সান্ডার কপে এ ধরনের অতি সৌখিন খানা প্রস্তুত করে থাকেন: ফুলকপির সাথে পোচ করা ডিমের কুসুম৷ রেস্টুরেন্টটি থেকে বার্লিনের প্যানোরামা উপভোগ করা যায়৷
সারা বিশ্বের খানা আর রেসিপি
জুন মাসের ৯ তারিখ থেকে ডয়চে ভেলের লাইফস্টাইল ম্যাগাজিন ইউরোম্যাক্সে বইয়ের টিভি ইনস্টলমেন্টগুলি দেখা যাবে৷ বার্লিনে ১৮০টির বেশি দেশের মানুষের বাস৷ তাদের অনেকেই নাইজেরিয়ার ফ্র্যাঙ্ক অনিয়াংবে-র মতো রেস্টুরেন্ট খুলে স্বদেশের খানা পরিবেশন করে থাকেন৷
ধাপে ধাপে রান্না
বইয়ের ৫০টি রেসিপির প্রতিটি সংশ্লিষ্ট ওয়েবপেজের সঙ্গে যুক্ত: www.dw.com/50kitchens, এই ঠিকানায়৷ সেখানে রান্না, রেস্টুরেন্ট, কোন দেশের খাবার, এসব খবর আর ধাপে ধাপে রান্নার পদ্ধতি ও তার ভিডিও পাওয়া যাবে৷
রাস্তার খানা থেকে রেস্টুরেন্টের খানা
এটাই হল বার্লিনের মজা: এই শহরের খাদ্যরসিকরা শুধু পাঁচতারা শেফদের রান্না খেয়ে মুগ্ধ হন না, তারা চান বৈচিত্র্য ও রোমাঞ্চ৷ তাই মিশরের জাতীয় খাবার কুশারি এখানে ভালোই চলে৷