1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
রাজনীতিউত্তর অ্যামেরিকা

বিতর্কে খারাপ বক্তৃতার ব্যাখ্যা দিলেন বাইডেন

৩ জুলাই ২০২৪

সম্প্রতি একটি টেলিভিশন চ্যানেলে ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন বাইডেন। সভায় কার্যত ঘুমিয়ে পড়ছিলেন তিনি।

https://p.dw.com/p/4hnNH
জো বাইডেন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনছবি: Gerald Herbert/AP Photo//picture alliance

একের পর এক সফরের কারণে তিনি ক্লান্ত ছিলেন। তা-ই বক্তৃতায় তার রেশ পড়েছে। বিতর্কসভায় ভালো করে কথা বলতে পারেননি তিনি। নিজেই এই ব্যাখ্যা দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

বস্তুত, ওই বিতর্কসভার পর থেকে বাইডেনঘিরে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই বলছেন, ৮১ বছরের বাইডেনের এবার আর ভোটে লড়া উচিত নয়। কারণ, তার কথা জড়িয়ে যাচ্ছে। বাক্য় এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। তিনি কী বলছেন, তা তিনি নিজেও জানেন না। ডনাল্ড ট্রাম্পও এনিয়ে বাইডেনকে আক্রমণ করেছেন। নির্বাচনি প্রচারের গোড়া থেকেই বাইডেনের বয়স এবং কর্মক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন ট্রাম্প।

নৈশভোজে বাইডেনের ট্রাম্প-কৌতুক

গত সপ্তাহের বিতর্কের পর বাইডেনের ঘনিষ্ঠ মহলেও প্রশ্ন ওঠে। মঙ্গলবার তারই জবাব দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। বলেছেন, গত কিছুদিনে শখানেক টাইম জোন পার করতে হয়েছে তাকে। বিতর্কসভায় খুব মন দিতে পারেননি তিনি। স্টেজে দাঁড়িয়ে তার ঘুম পেয়ে যাচ্ছিল। সে কারণেই খুব ভালো কথা বলতে পারেননি। কোনো কোনো কথায় সূত্র হারিয়ে ফেলেছেন। বাইডেন বলেছেন, তিনি কোনো অজুহাত দিচ্ছেন না, ব্যাখ্যা দিচ্ছেন।

পাশে কমলা হ্য়ারিস

বাইডেন বয়স এবং বক্তৃতা নিয়ে যখন অ্যামেরিকার বিভিন্ন প্রান্তে সমালোচনা হচ্ছে, তখন পাশে দাঁড়িয়েছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্য়ারিস। হ্য়ারিস বলেছেন, বাইডেনের সঙ্গে কাজ করে তিনি আনন্দিত। তার কথায়, ''ট্রাম্পকে আমরা একবার হারিয়েছি, আবার হারাবো।'' হোয়াইট হাউসের মুখপাত্রও জানিয়ে দিয়েছেন, নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর কোনো পরিকল্পনাই নেই বাইডেনের। বিতর্কের সন্ধ্যাটি একটি বিক্ষিপ্ত দিন হিসেবে মন্তব্য করেছেন তিনি।

এসজি/জিএইচ (রয়টার্স, এপি, এএফপি)