1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বড় সাফল্য দাবি ইউক্রেনের

১৩ জুন ২০২৩

রাশিয়ার হাত থেকে বেশ কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করা গেছে বলে দাবি কিয়েভের।

https://p.dw.com/p/4SUhx
ইউক্রেন
ছবি: Nicolas Cleuet/Le Pictorium/IMAGO

সোমবার ইউক্রেনের ডেপুটি প্রতিরক্ষামন্ত্রী হান্না মালিয়ার টেলিগ্রামে একটি মেসেজ দিয়েছেন। তাতে বলা হয়েছে, ফের স্টোরোঝেভে গ্রামে ইউক্রেনের পতাকা উড়ছে। এ এক বিরাট সাফল্য।

শুধু স্টোরোঝেভে নয়, দনেৎস্ক অঞ্চলের একাধিক গ্রামে ইউক্রেনের সেনা জাতীয় পতাকা তুলে দিচ্ছে এমন ভিডিও প্রচারমাধ্যমে সম্প্রচারিত হচ্ছে। সমাজমাধ্যমেও এমন বেশ কিছু ছবি ঘুরছে। তবে এর সত্যতা এখনো পরীক্ষা করে দেখা হয়নি। রাশিয়ার সামরিক ব্লগাররা অবশ্য জানিয়েছেন, দনেৎস্ক অঞ্চলের ব্লাহোদাতনে এবং নেসকুচনে গ্রাম ইউক্রেন দখল করলেও মাকারিভকায় এখনো লড়াই চলছে। রাশিয়ার সেনা সেখানে এখনো মজুত আছে।

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে ইউক্রেন একের পর এক আক্রমণ চালিয়েছে। কিন্তু রাশিয়ার সেনা তা ব্যর্থ করে দিয়েছে। কিছুদিন আগে ইউক্রেন দাবি করেছিল, ওই অঞ্চল তারা পুনর্দখল করেছে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি শনিবার জানিয়েছিলেন, কিয়েভ এবার জমি পুনর্দখলের লড়াইয়ে নেমেছে। তার পর থেকেই একের পর এক এলাকা পুনর্দখলে দাবি করা হচ্ছে ইউক্রেনের প্রশাসনের তরফ থেকে।

এদিকে বাখমুত অঞ্চলেও নতুন করে লড়াই শুরু হয়েছে। ইউক্রেনের দাবি বাখমুতে রাশিয়ার বিপুল পরিমাণ সেনা নিহত হয়েছে। কিন্তু এই দাবিরও সত্যতা জানা যায়নি।

তবে পশ্চিমা দেশগুলি ফের জানিয়েছে, ইউক্রেনকে সমস্তরকম আর্থিক এবং সামরিক সাহায্য করা হবে। যতদিন যুদ্ধ চলবে, ততদিন সাহায্য করা হবে বলে জানানো হয়েছে। এদিকে মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন বলেছেন, ইউক্রেন যেভাবে পাল্টা আঘাত শুরু করেছে, তাতে অচিরেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুটিন আলোচনায় বসতে বাধ্য হবেন। পুটিনকে আলোচনার টেবিলে নিয়ে আসাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

এসজি/জিএইচ (রয়টার্স, এএফপি, এপি)