1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
রাজনীতিতুরস্ক

ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় ইসরায়েলে প্রবেশের হুমকি এর্দোয়ানের

২৯ জুলাই ২০২৪

এর আগেও অন্য দেশে সামরিক অভিযানে বাহিনী পাঠিয়েছে তুরস্ক৷ গাজা উপত্যকাতেও এমনটা করার কথা বললেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এর্দোয়ান৷

https://p.dw.com/p/4irii
প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়িপ এর্দোয়ান
রিজে শহরে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়িপ এর্দোয়ানছবি: Murat Cetinmuhurdar/Anadolu/picture alliance

রোববার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়িপ এর্দোয়ান বলেন, ইসরায়েলে প্রবেশ করবে তুরস্ক, যেমনটা এর আগে লিবিয়া ও নাগোর্নো-কারাবাখ অঞ্চলে করেছিল৷ কিন্তু সেখানে গিয়ে কেমন অভিযান চালাবে তারা বা তাদের ভূমিকা কী হবে, তা স্পষ্ট করেননি তিনি৷

তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণলায়ের কাজের প্রশংসা করতে গিয়ে গাজার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন এর্দোয়ান৷ আগে থেকেই গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলার কড়া সমালচক তিনি৷

নিজের শহর রিজেতে তার দল একে পার্টির একটি বৈঠকে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘‘আমাদের খুব শক্ত থাকতে হবে যাতে ইসরায়েল এমন উদ্ভট কাজ ফিলিস্তিনে না করতে পারে৷ যেভাবে আমরা কারাবাখে ঢুকলাম, যেভাবে আমরা লিবিয়াতে প্রবেশ করেছি, তেমনই কিছু আমরা সেখানে করতে পারি৷''

টেলিভিশনে সম্প্রচার করা এই বক্তব্যে এর্দোয়ান আরো বলেন, ‘‘আমাদের এমন কাজ না করতে পারার কোনো কারণ নেই৷ এই পথে এগোতে আমাদের দৃঢ় থাকতে হবে৷''

যে প্রসঙ্গ তুলছেন এর্দোয়ান

২০২০ সালে লিবিয়ায় জাতিসংঘ সমর্থিত ন্যাশনাল অ্যাকর্ড অফ লিবিয়া সরকারের পক্ষে লড়তে সামরিক বাহিনী পাঠায় তুরস্ক৷

বর্তমানে লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী আবদুলহামিদ আল-দিবেইবাহকেও সমর্থন করে তুরস্ক৷

নাগোর্নো-কারাবাখে আজারবাইজানের সামরিক অভিযানে তুরস্কের কোনো ভূমিকা নেই, এমনটাই এত দিন যাবত বলে আসছিল এর্দোয়ান সরকার৷ কিন্তু গত বছর তুরস্ক জানায়, বন্ধু পক্ষের সমর্থনে তারা ‘সকল পন্থা' অবলম্বন করছে৷

এসএস/এসিবি (রয়টার্স)