পৌঁছে গেছেন খেলোয়াড়, সমর্থকরা, ফুটবল-জ্বরে কাঁপছে কাতার
ফুটবলার ও সমর্থকরা আসতে শুরু করেছেন, দেদার বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন দেশের পতাকা, তৈরি স্টেডিয়াম, ফুটবল জ্বরে কাঁপছে কাতার।
আর্জেন্টিনার সমর্থকরা
সামনে স্টেডিয়াম। তার দিকেই চেয়ে আর্জেন্টিনার সমর্থকরা। এবার কি তাদের স্বপ্ন সফল হবে? মেসি কি তাদের বিশ্বকাপ এনে দিতে পারবেন?
জার্মানির সমর্থকরা
কাতারের রাস্তায় এখন দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন দেশের সমর্থকদের। যেমন ফ্ল্যাগ স্কোয়ারে দেখা গেল জার্মানির এই সমর্থকদের। হাতে জার্মানির পতাকা। গায়ে জার্মান ফুটবল টিমের জার্সি। রঙিন পরচুলা পরে তারা মাতলেন আনন্দে।
পিছিয়ে নেই ইংল্যান্ডের ফ্যানরা
ইংল্যান্ডের ফুটবল ফ্যানদের দাপট প্রচুর। তারা যেমন হইচই করেন, তেমনই মাঝেমধ্যে তাদের সামলাতে হিমশিম খেতে হয় নিরাপত্তাকর্মীদের। ফ্ল্যাগ স্কোয়ারে ভুভুজেলা নিয়ে ইংল্যান্ডের সমর্থকরাও হাজির।
বাজছে ড্রাম, চলছে নাচ
ইংল্য়ান্ডের সমর্থকরা ড্রাম সহযোগে রাস্তায়। ড্রামের তালে চলছে নাচ, হুল্লোড়। খেলা শুরু হওয়ার আগে চুটিয়ে মজা করে নিচ্ছেন তারা।
এসে গেছে টিমও
ইংল্যান্ডের টিম পৌঁছে গেছে কাতারে। উপরের ছবিতে কাতার আসার জন্য বার্মিংহামে বিমানে উঠছেন ইংল্যান্ডের ফুটবলাররা।
নেদারল্যান্ডসও এসেছে
নেদারল্য়ান্ডস টিমের কোচ, সরকারি কোচ সহ পুরো টিম চলে এসেছে কাতারে।
চাহিদা তুঙ্গে
এখন খেলার মাঠে গেলেই দেখা যায় সমর্থকরা তাদের প্রিয় ক্লাব বা দেশের পতাকা বা নাম বা রং মাখেন মুখে শরীরে। ফলে যারা রং-তুলি নিয়ে তৈরি থাকেন এবং সমর্থকদের আবদার মেটান, তাদের চাহিদা তুঙ্গে। কাতারের ছবিটাও একই।
পতাকায় পতাকায়
কাতার জুড়ে বিভিন্ন দোকানে বিভিন্ন দেশের পতাকা কিনতে পাওয়া যাচ্ছে। পতাকা বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর। আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, কাতারের পতাকার চাহিদা তুঙ্গে। চলছে পতাকার সঙ্গে বিভিন্ন ভঙ্গিতে ছবি তোলা।
স্পোর্টস শপ
শুধু পতাকা নয়, স্পোর্টস শপে বিক্রি হচ্ছে হরেক রকম জিনিস। ছবিতে যেমন দেখা যাচ্ছে, ফুটবলারদের ছবি-সহ চেন।
ক্যামেরাবন্দি
ফিলিপাইন্সের এক নাগরিক তার ক্যামেরায় ধরে রেখেছেন কাতারের ফুটবল স্টেডিয়ামের ছবি। যিনি এই ছবিটা তুলেছেন, তিনি একজন নির্মাণকর্মী। কাতারের স্টেডিয়াম বানিয়েছেন মূলত বিদেশ থেকে আসা নির্মাণকর্মী ও শ্রমিকরা। তাদের সঙ্গে অমানবিক ব্যবহারের অভিযোগ করেছে মানবাধিকার সংগঠনগুলি। ফলে বিশ্বকাপ জ্বরের পাশাপাশি এই বিষয়টাও বারবার সামনে আসছে।
পাখির চোখে
এই স্টেডিয়াম বিশ্বকাপের খেলা হবে। তৈরি হবে নতুন ইতিহাস। অনেক হাসি-কান্না, আনন্দ-বিষাদের সাক্ষী থাকবে এই স্টেডিয়াম। হবে নতুন রেকর্ড। উঠে আসবেন নতুন নায়করা। আর তাদের খেলা প্রাণভরে দেখবেন ফুটবলপ্রেমীরা।
এই বলে
পিছনে দোহার স্কাইলাইন। আর সামনে আলোকিত ফুটবল। এই বলেই খেলা হবে বিশ্বকাপ।
মঞ্চ প্রস্তুত
খেলার দুনিয়ায় অন্যতম গ্রেটেস্ট শো-এর জন্য তৈরি কাতার। একটি দেশের বিশাল ক্রীড়াযজ্ঞের আয়োজন সম্পূর্ণ।