পুজোর আলোর রোশনাইতেও রাজনীতি?
দুর্গাপুজো মানে মণ্ডপে ও তার বাইরে দৃষ্টিনন্দন আলোকমালা। সেখানেও এবার ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাফল্যের প্রচার।
পুজোর আলোতেও মমতা
বরানগরের পুজো। সেখানে আলোয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয়গাথা। মমতাকে মাঝখানে রেখে চারপাশে বিভিন্ন প্রকল্পের নাম লেখা হয়েছে। তবে একশ দিনের কাজ হলো মূলত কেন্দ্রীয় প্রকল্প, রাজ্য সরকার তা রূপায়ণ করে। মমতার এখানে মা দুর্গার মতোই অনেকগুলি হাত। এবার পুজোয় মমতার মাটির মূর্তি দেখা গেছে। একটি মণ্ডপে মনীষীদের ছবির সঙ্গে ঠাঁই পেয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি। আলোকসজ্জাতেও মমতা ছিলেন। এসব নিয়ে বিতর্কও হয়েছে যথেষ্ট।
বিশ্ব বাংলা থেকে সবুজ সাথী
মমতার বিভিন্ন প্রকল্প উঠে এসেছে পুজোর আলোকমালায়। আলোয় বোঝানো হয়েছে বিশ্ব বাংলা থেকে সবুজ সাথী প্রকল্প।
আলোয় আলোয় মায়াময়
মণ্ডপের ছায়া পড়েছে ঝিলের জলে। মণ্ডপ ও তার আশপাশ জুড়ে দেয়া হয়েছে মানানসই আলো। সেই আলোয় ছায়ায় এক মায়াময় পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে।
ঝিলের ধারে বাড়ির আলো
মণ্ডপের পাশে ঝিলের ধারে বাড়িগুলিতে দেয়া হয়েছে একেক রঙের আলো। তার প্রতিফলন পড়েছে জলে।
বুর্জ খলিফায় আলো
বিমানের ওঠানামায় অসুবিধা হচ্ছিল বলে শ্রীভূমির বুর্জ খলিফায় লেজার শো বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু বুর্জ খলিফা সেজে উঠেছিল নানান রঙের আলোয়। তার আকর্ষণও কিছু কম ছিল না।
আলোর মেয়ে
সত্যিই আলোর মেয়ে। সৃষ্টিশীল আলোকশিল্পীদের কাজের সুন্দর নিদর্শন দেখা গিয়েছে কলকাতার পুজোয়।
আলোর প্রবেশদ্বার
মণ্ডপ ভিতরে। তার কিছুটা আগে আলোর প্রবেশদ্বার। মানুষকে বরাবর আকর্ষণ করে এই ধরনের প্রবেশদ্বার।
নানা রঙের আলোয়
নানা রঙের আলোয় সাজানো থাকে মণ্ডপ ও প্রবেশদ্বার।। কলকাতার পুজোকে আরো সুন্দর করে তোলে এই আলো। দুর্গাপুজোর দিনগুলিতে আলোয় ভরে থাকে কলকাতা।