1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
মানবাধিকারযুক্তরাষ্ট্র

ইহুদিবিদ্বেষ ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রে টাস্কফোর্স

৬ মার্চ ২০২৩

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি দশজনের মধ্যে চারজন ইহুদি মনে করেন একবছর আগের তুলনায় এখন তারা অনেক কম নিরাপদ৷ এই অবস্থায় একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে হোয়াইট হাউস৷

https://p.dw.com/p/4OJOF
ছবি: John Lamparski/NurPhoto/picture alliance

২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে দিনে গড়ে সাতটি ইহুদিবিদ্বেষী ঘটনা ঘটেছে, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সর্বোচ্চ৷ ২০২২ সালে সংখ্যাটি আরও বেশি হবে বলে আশঙ্কা করছে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে কাজ করা সংগঠন অ্যান্টি-ডিফামেশন লিগ৷

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘‘মার্কিন সমাজে ইহুদিবিদ্বেষের কোনো স্থান নেই৷'' তার প্রশাসন ২০২২ সালের শেষে বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে৷ এর কাজ হবে ইহুদিবিদ্বেষ ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম জাতীয় কৌশলপত্র তৈরি করা৷

‘অ্যামেরিকান ইহুদি কমিটি' ও হোয়াইট হাউস সম্প্রতি ইউরোপের কয়েকটি দেশের ইহুদিবিদ্বেষ বিষয়ক দূতের কাছে অ্যামেরিকায় ইহুদিবিদ্বেষ সমস্যা দূর করতে পরামর্শ চেয়েছিল৷

ইহুদিবিদ্বেষের পেছনে থাকা অস্পষ্ট ধারণাসমূহ

জার্মানির ইহুদিবিদ্বেষ বিষয়ক কমিশনার ফেলিক্স ক্লাইন বলেন, বাক-স্বাধীনতা বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান বেশ উদার - ইহুদিবিদ্বেষ মোকাবিলায় যা একটি চ্যালেঞ্জ৷ জার্মানিতে হলোকস্টকে অস্বীকার করলে সর্বোচ্চ তিন বছরের জেল হতে পারে৷ অস্ট্রিয়ায়ও একই ধরনের আইনের আওতায় লেখক ডেভিড আর্ভিংকে ২০১৯ সালে দুই বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছিল৷ কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে এমন উদাহরণের কথা শোনা যায় না বলে জানান ক্লাইন৷

২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ায় এক সিনাগগে হামলায় ১১ জন নিহত হয়েছিলেন৷ এটিই সে দেশে ইহুদিবিদ্বেষ বিষয়ক সবচেয়ে প্রাণঘাতী ঘটনা৷

মিশায়েলা ক্যুফনার, ওয়াশিংটন/জেডএইচ