1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

হোয়াইট হাউসের মুখপাত্রকে ফ্যাসিস্ট!

১৫ মার্চ ২০১৭

শনিবার, ১১ই মার্চ, ২০১৭৷ ওয়াশিংটন ডিসি-র একটি অ্যাপল স্টোরে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র শন স্পাইসার পড়েছিলেন এক মাথাগরম ভারতীয়-মার্কিন মহিলার হাতে৷ শ্রী চৌহান পরে সেই ভিডিও টুইটারে পোস্ট করেন৷

https://p.dw.com/p/2ZBav
USA PK Sean Spicer Pressesprecher des Weißen Hauses
ছবি: Getty Images/AFP/B. Smialowski

স্পাইসার অ্যাপল স্টোরে ঢুকেছিলেন কিছু কেনাকাটা করতে৷

‘একজন ফ্যাসিস্টের হয়ে কাজ করতে কেমন লাগে?' তাঁকে প্রশ্ন করলেন ৩৩ বছর বয়সি শ্রী চৌহান৷ ইঙ্গিতটা দৃশ্যত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি৷

উত্তরে স্পাইসার ভদ্রভাবে হাসলেন৷

তারপর চৌহান ট্রাম্পকে একজন জাতিবাদী হিসেবে অভিহিত করলেন যিনি ‘দেশদ্রোহ করেছেন'৷

‘এটা এমনই একটা মহান দেশ যা আপনাকে এখানে থাকতে দেয়', বললেন স্পাইসার৷

স্পাইসারের এই মন্তব্য পরে জাতিবাদী হিসেবে গণ্য করা হয়েছে কেননা ‘এখানে থাকতে দেওয়ার' একটি অর্থ হলো, ‘আপনার এখানে থাকার কোনো সহজাত অধিকার নেই'৷

চৌহান পরে ডেইলিমেইল ডট কমকে বলেন যে, তাঁর এই ঘটনা সম্পর্কে কোনোরকম দুঃখ নেই৷ ‘‘আমি মার্কিন জনগণের হয়ে কিছু উত্তর পাবার চেষ্টা করছিলাম'', বলেন চৌহান৷

শ্রী চৌহানের বাস ওয়াশিংটনে৷ তিনি ‘পেরেন্টস ইন পার্টনারশিপ' নামের একটি দাতব্য সংগঠনের হয়ে কাজ করেন৷ সংগঠনটি বাবা-মায়েদের তাদের ছেলে-মেয়েদের শিক্ষাপদ্ধতিতে আরো বেশিভাবে সংশ্লিষ্ট হওয়ার উৎসাহ দেয়৷

চৌহান দৃশ্যত আউশভিৎস নাৎসি বন্দিশিবিরের একটি ছবি দেখে স্পাইসারকে চ্যালেঞ্জ করার প্রেরণা পান৷ স্পাইসারকে তিনি রাশিয়ার সঙ্গে তাঁর – এবং ট্রাম্পের – সম্ভাব্য যোগাযোগ নিয়েও প্রশ্ন করেন৷ ‘আমাদের দেশকে ধ্বংস করার ব্যাপারে আপনার কেমন লাগে, সন?' চৌহানকে এ প্রশ্ন করতেও শোনা যায়৷

মার্কিন মিডিয়ায় চৌহানের এই পদক্ষেপ সম্পর্কে মত দ্বিধাবিভক্ত: অনেকে এর সপক্ষে; অন্যরা এর বৈধতা ও যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন৷

এসি/ডিজি

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য