কলকাতার বড়দিনের বাজার
জার্মানিতে বড়দিনের আগে যেমন বাজার বসে, তার আদলেই সেজে উঠেছিল কলকাতার জার্মান কনসুলেটের বাগান, নানাবিধ পশরা আর খাবারের সম্ভার নিয়ে৷
পিয়ানোর সুরে
বড়দিন মানে ক্রিসমাস ক্যারল৷ জার্মান কনসুলেটের বারান্দায় সেইসব চিরচেনা গানেরই সুর তুললেন এক পিয়ানোবাদিকা৷
শিশুদিবস
বড়দিন মানে তো শিশুদের আনন্দের দিন৷ এক এনজিও-র ব্যবস্থাপনায় প্রান্তবাসী শিশুরাও সামিল হয়েছিল এই উদযাপনে৷
খোলামেলা
জার্মানিতে ঠিক যেমন হয়, খোলা আকাশের নীচে বসেছিল খোলামেলা বড়দিনের বাজার, সবার জন্যে উন্মুক্ত৷
হস্তশিল্প
হাতে বানানো নানা ধরনের সামগ্রী ছিল এই বড়দিনের বাজারের এক বড় আকর্ষণ৷
মোমবাতির বাহার
মোমবাতি ছাড়া বড়দিন হয় না৷ রঙীন মোমবাতি, সুগন্ধী মোমবাতি, বাহারে মোমবাতি, নানা ধরনের আয়োজন ছিল মেলায়৷
শুভেচ্ছাবার্তা
বড়দিন মানে প্রিয়জনকে শুভেচ্ছা জানানোরও সময়৷ প্রান্তবাসী শিশুরা নিজেরা হাতে এঁকে সামনেই বানিয়ে দিচ্ছিল শুভেচ্ছাপত্র৷
সমাজকল্যাণে
বড়দিনের বাজারে শীতপোশাক থেকে শুরু করে এমন অনেক কিছুই বিক্রি হচ্ছিল, যার উপার্জন দান করা হবে সমাজকল্যাণে৷
গ্লুওয়াইনের সুবাস
জার্মানির বড়দিনের বাজার মানেই ধোঁয়া ওঠা গরম গ্লুওয়াইন, মানে সুগন্ধি মশলায় তৈরি লাল গরম ওয়াইন৷ তারও আয়োজন ছিল কলকাতার মেলায়৷
হেঁসেলের সিক্রেট
কীভাবে তৈরি হয় গ্লুওয়াইন – দেখাতে মোটেই দ্বিধা করছিলেন না জার্মান তরুণীটি, যিনি একা হাতে পুরোটা সামলাচ্ছিলেন৷
চিয়ার্স
বড়দিনের স্পিরিট যে খুব ভালোভাবেই ধরা দিয়েছিল কনসুলেটের এই মেলায়, তা এই জার্মান অতিথির মুখের ভাব থেকেই স্পষ্ট৷