1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মান সীমান্তে কড়াকড়ি

১২ নভেম্বর ২০১৫

প্রথমে শরণার্থীদের জন্য হৃদয় ও সীমানা খুলে দিয়েছিলেন চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল৷ কিন্তু ঘরে-বাইরে প্রবল চাপের মুখে তাঁকে পিছু হঠতে হচ্ছে৷ শরণার্থীদের ভার সামলাতে না পেরে জার্মানি সীমান্তে কড়াকড়ি বাড়াচ্ছে৷

https://p.dw.com/p/1H4hm
ছবি: Reuters/Y. Herman

জার্মানির অর্থমন্ত্রী ভল্ফগাং শয়েবলে শরণার্থীদের ঢলকে তুষার ধসের সঙ্গে তুলনা করে চাপের মুখে আবার কিছুটা পিছু হঠেছেন৷

এর আগে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সিরীয় শরণার্থীদের জন্য আরও কড়া নিয়ম ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য জার্মানির দরজা বন্ধ করার কথাও বলেছেন৷ জোটসঙ্গী সিএসইউ দল শুরু থেকেই ম্যার্কেল-এর উদার শরণার্থী নীতির তুমুল বিরোধিতা করে চলেছে৷ যে ডাবলিন চুক্তির ভিত্তিতে শরণার্থীদের ইউরোপের প্রবেশদ্বারেই নথিভুক্ত করে তাদের দায়দায়িত্ব সেই দেশের কাঁধেই চাপিয়ে দেওয়া হতো, সেই চুক্তির ক্ষেত্রেও শিথিল মনোভাব দেখিয়েছেন ম্যার্কেল৷ এবার সেই চুক্তিকে আবার গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, সীমান্তে কড়াকড়িও বাড়ছে৷

এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠছে, জার্মানি কি সিরীয় শরণার্থীদের ফিরিয়ে দেবার নীতি গ্রহণ করছে?

Infografik Verteilung Asylanträge EU erste Hälfte 2015 Englisch

ম্যার্কেল-এর সার্বিক পররাষ্ট্র নীতি থেকে জার্মানি সরে আসছে বলে মন্তব্য করেছে ডেয়ার স্পিগেল পত্রিকার অনলাইন ইংরেজি সংস্করণ৷

জার্মানির দেখাদেখি ইউরোপের অন্য কিছু দেশও কড়াকড়ি বাড়াচ্ছে৷

ম্যার্কেল-এর কমে চলা প্রভাব সম্পর্কেও জল্পনা-কল্পনা বাড়ছে৷

সংকলন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: জাহিদুল হক

সত্যিই কি শরণার্থী প্রশ্নে দমে এসেছেন চ্যান্সেলর ম্যার্কেল? জানিয়ে দিন নীচের মন্তব্যের ঘরে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য