বাংলাদেশে ভোগ্যপণ্য এখন ভেজালে সয়লাব
৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩বিজ্ঞাপন
বাংলাদেশের বাজারে যে সব কনেডেন্স মিল্ক পাওয়া যায়, তাতে দুধের লেশ মাত্র নেই৷ ফলের জুস নামে বাজারে যা পাওয়া যায়, তা আসলে ‘ফ্লেভার ড্রিংক'৷ এমনকি, গুড়া হলুদের সঙ্গে মেশানো হয় এক ধরনের ডালের গুড়া, আর মরিচের সঙ্গে মিশানো হয় কাঠের গুড়া৷ যা ডয়চে ভেলেকে জানান জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের ‘এনালিস্ট' আব্দুর রব৷
আরেকজন এনালিস্ট চন্দ্রশেখর সাহা ডয়চে ভেলেকে জানান, গত মাসে ১০২টি পণ্যের নমুনা নিয়ে তাঁরা মোট ৯১টি পণ্য পরীক্ষা করেন৷ আর তাতে, অর্ধেকেরও বেশি পণ্য ভেজাল বলে প্রমাণিত হয়৷ তাঁরা দু'জনই জানান যে, এ সব ভেজাল পণ্য খেয়ে বাংলাদেশের মানুষ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন৷
তাঁরা জানান, বাংলাদেশে ভেজাল বিরোধী আইন তেমন কার্যকর নয়৷ তাই ভেজাল প্রতিরোধে নানা সংস্থা থাকলেও তাদের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে, যার সুযোগ নিচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা৷